কোলেস্টরেল এবং ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রেও গাজরের জুস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। গাজরের মধ্যে থাকা পটাশিয়ামই এর মূল কারণ। গাজরে ক্যালরি এবং সুগারের উপাদান খুবই কম। এ ছাড়া ডায়াবেটিস প্রতিরোধে যে সব ভিটামিন এবং খনিজের প্রয়োজন তাও বিদ্যমান। চর্বি কমাতে সাহায্য করে read more বলে ওজনও কমে। তাই চিকিৎসকেরা শরীরে পুষ্টির পরিমাণ বাড়াতে খাওয়ার আগে বা পড়ে এক গ্লাস গাজরের জুস খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
ছবি সূত্র- পিক্সেলস। ফাইবারের পরিমাণ বেশি থাকায় গাজর খেলে পেট ভর্তি লাগে এবং ওজন কমাতেও সাহায্য করে এই গাজর।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং পটাশিয়ামের মতো খনিজের উপস্থিতি আছে গাজরে। এই উপাদানগুলো ত্বককে রাখে সুস্থ এবং সতেজ। এসব পুষ্টি উপাদান ত্বক শুকিয়ে যাওয়া, স্কিন টোনকে উন্নত করা এবং ত্বকে দাগ পড়া থেকে রক্ষা করে।
বয়ঃসন্ধিকালে ছেলেদের মাঝে যে ধরনের পরিবর্তন দেখা যায়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তালশহর ইউপি চেয়ারম্যান সোলাইমান গ্রেফতার
ভালো করে মুখ পরিষ্কার করে এই প্যাকটি লাগিয়ে নিন।
রাঙা আলু দিয়ে চাটনি বানিয়ে খেয়ে দেখুন একবার!
গাজরের মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক। এটি শরীরকে ক্ষতিকর কেমিক্যালস থেকে রক্ষা করে এবং ক্যান্সার সৃষ্টিকারী কোষের বিকাশ প্রতিরোধ করে। গাজর খাওয়ার মাধ্যমে আপনি ক্যান্সার প্রতিরোধের একটি সহজ এবং প্রাকৃতিক উপায় পেতে পারেন।
নিয়মিত পাকা বা কাঁচা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
হজম প্রক্রিয়া শেষে খাদ্যের যে উচ্ছিষ্টাংশগুলো আমাদের শরীরে থেকে সেগুলোকে ফ্রি র্যাডিকেলস বা মৌল বলে। এই ফ্রি র্যাডিকেলস শরীরের কিছু কোষ নষ্ট করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট জাতীয় খাবার এই ধরনের মৌলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। শরীরে ক্যান্সারের কোষ জন্ম নেওয়ার প্রবণতা কমে যায়। গবেষণায় দেখা যায়, প্রতি ১০০ গ্রাম গাজরে ৩৩ শতাংশ ভিটামিন ‘এ’, ৯ শতাংশ ভিটামিন ‘সি’ এবং ৫ শতাংশ ভিটামিন ‘বি-৬’ পাওয়া যায়। এগুলো এক হয়ে ফ্রি র্যাডিকেলসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে।
বাচ্চাদের জলের বোতলে ব্যাকটেরিয়া তৈরি হওয়া বন্ধ করুন এই ভাবে!
কৈ মাছ ঘরে আসতেই বানালাম পুরনো দিনের দুর্দান্ত এই রেসিপি!
গাজর শরীরের যেকোনো ক্ষত নিরাময় করে। গাজরের পাতা মধুর সঙ্গে মিলিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
রোজ গাজর কাঁচা খেলে সর্বোচ্চ পুষ্টি পাওয়ার সর্বোত্তম মাধ্যম। এই জন্য সুস্বাস্থ্য থাকার জন্য ডাক্তাররা গাজরের জুস খাওয়ার পরামর্শ দেন।